গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয়
আপনারা কি গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয় জানতে চাচ্ছেন তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই সম্পর্কে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
.webp)
পেইজ সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয়
- গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয়
- গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়
- গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের সতর্কতা
- গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের খাবার তালিকা
- গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না
- গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে বাচ্চা কালো হয়
- গর্ভাবস্থায় কি কি খাবার নিষেধ
- তিন মাসের গর্ভবতী মায়ের বাচ্চার নড়াচড়া
- কোন খাবার খেলে বাচ্চা লম্বা হয়
- গর্ভাবস্থায় কোন সবজি খাওয়া ভালো
- গর্ভাবস্থায় শেষ তিন মাসের সতর্কতা
- কি খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে
- শেষ কথা-গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয়
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয়
প্রতিটি মেয়েরই স্বপ্ন থাকে মা হওয়ার।গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয় এটি প্রতিটি মায়েরই জানা দরকার।গর্ভাবস্থায় প্রতিটি মায়ের পরিপূরক খাবার প্রয়োজন। আপনার বাচ্চার মেধাও জ্ঞানের বিকাশ নির্ভর করে আপনার উপর আপনি কি ধরনের খাবার গ্রহণ করছেন। আপনি জেনে অবাক হবেন গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয় তা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের পুষ্টিকর ও ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া দরকার। তার কারণ হলো গর্ভবতী মা বেশি খাবার খেলে সেই খাবারের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বাচ্চার উপর প্রভাব ফেলে মা যত গুণগত পুষ্টিকর খাবার খাবেন বাচ্চা তত বুদ্ধিমান শক্তিশালী ও মেধাবী হবে। সেটা নির্ভর করে একমাত্র মায়ের উপর কারণ গর্ভকালীন সময় থেকেই বাচ্চার মেধা ও বুদ্ধিমত্তা শুরু হয়। গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার খেলে বাচ্চা শক্তিশালী বুদ্ধিমান ও মেধাবী হবে তা নিম্নে দেয়া হলো।
- ডিম
- দুধ
- বাদাম
- গরুর মাংস
- মিষ্টি কুমড়া
- মাছ
- পর্যাপ্ত শাকসবজি ফলমূল ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়
শিশুর গায়ের রং ফর্সা বা কালো হয় তার বাবা-মায়ের জিন দ্বারা। প্রতিটি মায়ের একটি আশা বা প্রত্যাশা থাকে তার সন্তান যেন সুস্থ সুন্দর ও ফর্সা হয় এজন্য কিছু নিয়ম নীতি মেনে চলতে হয় ।গর্ভাবস্থায় সাদা রকমের খাবার খেলে বাচ্চা সুন্দরও ফর্সা হয়। গায়ের রং আল্লাহ প্রদত্ত তবুও ফর্সা বাচ্চার চাহিদা প্রত্যেকটি বাবা-মার মনের গভীরে রয়েই যায়। আপনারা ধারণা করেন গর্ভাবস্থায় কিছু খাবার আছে যা খেলে তার উপর বাচ্চার গায়ের রং নির্ভর করে। এতে বাচ্চা ফর্সা হতে পারে আপনি যদি এসব কথা বিশ্বাস করেন তাহলে সেসব খাবার আপনার খাবারের তালিকায় যুক্ত করতে পারেন।
এগুলো খাবার খেলে বাচ্চার গায়ে রং ফর্সা হবে এমন কথা কোথাও লেখা নেই। কিংবা কোন বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসরা কোথাও উল্লেখ করেননি। শুধুমাত্র আগের যুগের কথা বিশ্বাস করে এসব খাবার খেতে পারেন । যেসব খাবারের কথা বলা হয়েছে যা খেলে বাচ্চা ফর্সা হতে পারে যেমনঃ
- নারকেল
- জাফরান - দুধ
- সাধারণ দুধ
- ডিম
- বাদাম
- ঘি
- মৌরি
- কমলা লেবু ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসের সর্তকতা
গর্ভাবস্থায় প্রথম মাস থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে কারণ প্রথম মাস থেকে শুরু হয় বাচ্চার গঠন হরমোনের ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। তাই এই সময় সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। মত প্রথমত আপনি যখন গর্ভ নিশ্চিত হবেন সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন এবং নিয়মিত চেকআপ করবেন। ভারী জিনিস বহন থেকে বিরত থাকুন অ্যালকোহল পানীয় খাবার থেকে বিরত থাকুন সঠিক সময় মত পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য আহার করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন। পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে আপনি অনুভুতি গুলো শেয়ার করুন। মানসিক চাপ থেকে নিজেকে দূরে রাখুন অতিরিক্ত পরিশ্রম থেকে বিরত থাকুন।
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের খাবার তালিকা
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস অতিরিক্ত বেশি খাবারের প্রয়োজন হয় না। এ সময় জরুরী সুষম স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। প্রথম তিন মাস খাবার তালিকায় ফল শাকসবজি প্রোটিন সুষম ও শস্য জাতীয় খাবার যুক্ত করা প্রয়োজন।গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের খাবারের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
সকালের খাবারঃ
- প্রথমে একটি সিদ্ধ ডিম
- এক বাটি সুজি বা দুইটি রুটি
- এক গ্লাস দুধ বা দই
- ফলমূল
দুপুরের খাবারঃ
- নিয়ম করে ভাত
- ডাল
- সবজি
- মাছ ও মাংস
- সালাদ
বিকেলের নাস্তাঃ
- ফল যেমন - আপেল বা পেয়ারা
- এক কাপ চা
- একটি বিস্কুট বা একটু বাদাম
রাতের খাবারঃ
- রুটি বা ভাত
- ডাল- সবজি
- মাছ বা মাংস
গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা
গর্ভকালীন সময় এমন কিছু ফলমূল আছে যা খাওয়া একেবারে নিষেধ কাঁচা পেঁপে, আনার্
তেতুল এ ধরনের খাবার একেবারেই গর্ভকালীন সময় খাওয়া উচিত নয়। কি কি ফল খাওয়া
নিষেধ এগুলা থেকে দূরে থাকা উচিত। এ ধরনের ফলমূল খেলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা
থাকে। এগুলো ফলমূল খাওয়া থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে যাতে করে ভবিষ্যতে কোন
ক্ষতির সম্মুখে দাঁড়াতে না হয়। এগুলো ফলমূল ছাড়া আরো অনেক ফল রয়েছে যা
খেলে বাচ্চার মেধা ও বুদ্ধি-মত্তার বিকাশ ঘটে সেগুলো ফল খাওয়া জরুরি।
গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খেলে বাচ্চা কালো হয়
বিজ্ঞানসম্মত ভাবে শিশুদের গায়ের রং বিশেষ করে তার বাবা-মায়ের জিন দ্বারা গঠিত
হয়। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি আল্লাহ প্রদত্ত ছাড়া একটি গাছের পাতাও নড়ে না তাই
কার গায়ের রং কেমন হবে সেটা নির্ধারিত করবেন একমাত্র আমাদের রব।গর্ভাবস্থায় এমন
কোন খাবার নেই যা খেলে বাচ্চার গায়ের রং কালো হবে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় এমন কিছু
স্বাস্থ্যকর খাবার আছে যা এ সময় উপকারী এবং অন্যদিকে দেখতে গেলে এমন কিছু খাবার
আছে যা বর্জন করা আমাদের জন্য ভালো। আবার অনেক সুষম ও পুষ্টিকর খাবার আছে যা
গর্ভাবস্থায় খেলে বাচ্চা মেধাবীও বুদ্ধিমান হয়।
গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া নিষেধ
গর্ভাবস্থায় এমন কিছু খাবার আছে যা একদমই খাওয়া উচিত নয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে
কাঁচা বা আদা সিদ্ধ মাছ মাংস ডিম কিছু ফলমূল ও সবজি এছাড়া রয়েছে অ্যালকোহল
জাতীয় দ্রব্য যা খাওয়া একেবারে নিষেধ। ডাক্তার ব্যতীত কোন ঔষধপত্র
গর্ভকালীন অবস্থায় প্রত্যাহার করতে হবে। উল্লেখিত কিছু খাবার আছে যা
একেবারে খাওয়া উচিত নয় নিম্নে তার তালিকা দেয়া হলোঃ
- সুসি
- টুনা মাছ
- পারদ যুক্ত মাছ
- কাঁচা পেঁপে
- আনারস
- আঙুর
- অ্যালকোহল
- ক্যাফেইন
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ এইসব খাবার খেলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে।
তিন মাসের গর্ভবতী মায়ের বাচ্চার নড়াচড়া
প্রথম তিন মাস বাচ্চার নড়াচড়ার অনুভূতি তেমন বোঝা যায় না। এ সময় বাচ্চা ছোট আকৃতির হয়ে থাকে তাই মায়ের নড়াচড়া অনুভব করা অনেকটাই দুষ্কর। তিন মাসের পর থেকে বাচ্চা একটু টিক টিক কম্পন ধাক্কার মতো নড়াচড়ার অনুভূতি অনুভব করা যায়। বিশেষ করে ১৮ থেকে ২৪ সপ্তাহের মধ্য বাচ্চার নড়াচড়ার লক্ষণ দেখা দেয় তবে এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।তবে ২৪ সপ্তাহের মধ্যে নড়াচাড়া অনুভূতি না বুঝতে পারলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
- দুধ
- দই
- পনির
- ডিম
- মাছ
- মাংস
- মটরশুটি
- সয়াবিন
- কলা
- আপেল
- পেয়ারা
- সবুজ শাকসবজি
- শস্য
সিম ইত্যাদি খাবার খেলে শিশুদের শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তি সঞ্চালন হয় এতে করে
বাচ্চা দ্রুত লম্বা হয়।
আরও পড়ুনঃ ঈদে মিলাদ্দুনবী কবে সঠিক সময় ও দিন সম্পর্কে জানুন
গর্ভাবস্থায় কোন সবজি খাওয়া ভালো
মায়ের শরীরের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা ভেবে বিভিন্ন ধরনের সবজি খাওয়া দরকার। যাতে করে গর্ভে থাকা সন্তানের পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি সরবরাহ করে। এমন সবজি খাওয়া দরকার যেগুলো ভিটামিন- সি যুক্ত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গর্ভাবস্থায় কিছু সবজি আছে যা খাওয়া নিরাপদ যেমন করলা কিন্তু অতিরিক্ত বসে খাওয়া উচিত নয়। গর্ভাবস্থায় যেসব সবজি খাওয়া ভালো তা নিচে দেওয়া হলঃ
- গাজর
- মিষ্টি আলু
- পালং শাক
- লাল শাক
- অন্যান্য শাক
- ব্রকলি
- শিমের বিচি
- টমেটো
- মটরশুটি
- ফুলকপি
- কুমড়ো
- লেটুস পাতা ইত্যাদি
এসব খাবার খেলে বাচ্চার পুষ্টি উপাদান ও রোগ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
কি খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয় তেমনি বাচ্চার ওজন ও বাড়ে এমন কিছু খাবার রয়েছে। বাচ্চার ওজন বাড়াতে সঠিক নিয়ন্ত্রণের পুষ্টিগুণ খাবার খাওয়া উচিত। ওজন বাড়াতে সাহায্য করে প্রোটিন ক্যালারিযুক্ত খাবার যেমন মাছ-মাংস দুধ,ডিম,ফল,সবজি, বাদাম জাতীয় খাবার ইত্যাদি খাওয়া উচিত। তাছাড়াও ডাক্তারের পরামর্শ মতে সাপ্লিমেন্ট নেওয়া দরকার এতে করে শিশুর ওজন বাড়াতে সহায়তশায়তা। শিশুদের পরিমাণ মতো দিন খেলাধুলার সুযোগ দিন অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড খাবার এড়িয়ে চলুন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করান।
গর্ভাবস্থায় শেষ তিন মাসের সর্তকতা
শেষের এই তিন মাস বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এই তিন মাসের গুরুত্ব অপরিসীম ।এই সময় মায়ের শরীর ভারী হয় শারীরিক মানসিক পরিবর্তন ঘটে সব সময় তার দিকে বিশেষ নজর রাখা প্রয়োজন।শেসের এই তিন মাস নিয়মিত ডাক্তারের কাছে চেকআপ করতে হবে প্রয়োজনীয় অন্যান্য যাবতীয় পরীক্ষা করতে হবে। এ সময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া দরকার। বেশি বেশি পানি পান করতে হবে হাঁটাচলা মাধ্যমে ব্যায়াম করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ গরমে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো
অস্বাভাবিক কিছু দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এই সময়
পর্যাপ্ত ঘুম হওয়া দরকার। এই সময় অতিরিক্ত ভ্রমণ করা নিষেধ বেশি বেশি পরিশ্রম
করা বা ভারী জিনিস তোলা উচিত নয়। এগুলো সতর্ক মেনে চললেই সুষ্ঠুভাবে আপনি
আপনার প্রজন্মকে এই দুনিয়াতে নিয়ে আসতে সক্ষম হবেন।
শেষ কথা-গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয়
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয় সেটি জানা প্রত্যেক মায়ের প্রয়োজনীয়। উপরে বিস্তারিত আলোচনা থেকে জানতে পেরেছেন একজন গর্ভবতী মায়ের কি ধরনের খাদ্য খাওয়া উচিত। প্রতিটি খাবারেরই একটি গুনাগুন রয়েছে যেটা খাওয়া একজন গর্ভবতী মায়ের পক্ষে খুবই জরুরী। উপরের আলোচনায় আমরা অনেকগুলো খাবারের নাম উল্লেখ করেছি তার মধ্য বাংলা কিছু খাবার মায়ের জন্য উপকারী ও কিছু খাবার মায়ের জন্য ক্ষতিকারক।
একজন গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন কথা চিন্তা করে আমাদের এই অ্যাটিকেলটি লেখা হয়েছে।যদি আপনারা এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সেবামূলক আর্টিকেল পেতে চাইলে আমাদের এই আর্টিকেল আপনার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করুন। এই আর্টিকেল পড়ে আপনার মনে যদি কোন প্রশ্ন থাকে অবশ্যই তা কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url